সোমবার (৭ অক্টোবর) বিকেলে আন্তঃশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটির সভাপতি এবং ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান অধ্যাপক তপন কুমার সরকার এই তথ্য জানান।
এর আগে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে যে এসএসসি বা সমমানের পরীক্ষার নম্বরের ভিত্তিতে (বিষয় ম্যাপিং) মাঝপথে বাতিল হওয়া এইচএসসি বা সমমানের পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ করা হবে।
এই প্রক্রিয়ায়, একজন পরীক্ষার্থী যদি এসএসসিতে কোনো বিষয়ে একটি নির্দিষ্ট নম্বর পেয়ে থাকে এবং সেই বিষয়টি এইচএসসিতেও থাকে, তবে এসএসসিতে প্রাপ্ত পুরো নম্বর এইচএসসিতেও বিবেচনা করা হবে। আর যদি এসএসসি ও এইচএসসি বা সমমানের পরীক্ষায় বিষয় ভিন্ন হয়, তবে বিষয় ম্যাপিংয়ের নীতিমালা অনুযায়ী নম্বর বিবেচনা করে ফলাফল প্রকাশ করা হবে।
এই বছর ৩০ জুন থেকে এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষা শুরু হয়, যেখানে মোট পরীক্ষার্থী ছিলেন ১৪ লাখ ৫০ হাজার ৭৯০ জন। প্রথমে প্রকাশিত রুটিন অনুযায়ী ৮ দিন পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হওয়ার পর কোটা সংস্কার আন্দোলনের কারণে ১৮ জুলাইয়ের সব পরীক্ষা স্থগিত করা হয়। এরপর সরকার তিনবার পরীক্ষা স্থগিত করে।
তবে, ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের ফলে ৫ আগস্ট শেখ হাসিনার সরকারের পতনের পর ১১ আগস্ট থেকে নতুন সময়সূচি অনুযায়ী পরীক্ষা নেওয়ার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়।
এরপর, অনেক পরীক্ষার্থী স্থগিত পরীক্ষা না নেওয়ার দাবিতে আন্দোলনে নামেন। তাদের বক্তব্য ছিল যে, অনির্দিষ্টকালের জন্য পরীক্ষা বন্ধ থাকার কারণে তারা চরম মানসিক চাপে রয়েছে। তাই অবশিষ্ট পরীক্ষাগুলো বাতিল করতে হবে। একপর্যায়ে আন্দোলনের চাপের মুখে স্থগিত পরীক্ষাগুলো বাতিল করা হয়।
এর আগে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে যে এসএসসি বা সমমানের পরীক্ষার নম্বরের ভিত্তিতে (বিষয় ম্যাপিং) মাঝপথে বাতিল হওয়া এইচএসসি বা সমমানের পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ করা হবে।
এই প্রক্রিয়ায়, একজন পরীক্ষার্থী যদি এসএসসিতে কোনো বিষয়ে একটি নির্দিষ্ট নম্বর পেয়ে থাকে এবং সেই বিষয়টি এইচএসসিতেও থাকে, তবে এসএসসিতে প্রাপ্ত পুরো নম্বর এইচএসসিতেও বিবেচনা করা হবে। আর যদি এসএসসি ও এইচএসসি বা সমমানের পরীক্ষায় বিষয় ভিন্ন হয়, তবে বিষয় ম্যাপিংয়ের নীতিমালা অনুযায়ী নম্বর বিবেচনা করে ফলাফল প্রকাশ করা হবে।
এই বছর ৩০ জুন থেকে এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষা শুরু হয়, যেখানে মোট পরীক্ষার্থী ছিলেন ১৪ লাখ ৫০ হাজার ৭৯০ জন। প্রথমে প্রকাশিত রুটিন অনুযায়ী ৮ দিন পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হওয়ার পর কোটা সংস্কার আন্দোলনের কারণে ১৮ জুলাইয়ের সব পরীক্ষা স্থগিত করা হয়। এরপর সরকার তিনবার পরীক্ষা স্থগিত করে।
তবে, ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের ফলে ৫ আগস্ট শেখ হাসিনার সরকারের পতনের পর ১১ আগস্ট থেকে নতুন সময়সূচি অনুযায়ী পরীক্ষা নেওয়ার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়।
এরপর, অনেক পরীক্ষার্থী স্থগিত পরীক্ষা না নেওয়ার দাবিতে আন্দোলনে নামেন। তাদের বক্তব্য ছিল যে, অনির্দিষ্টকালের জন্য পরীক্ষা বন্ধ থাকার কারণে তারা চরম মানসিক চাপে রয়েছে। তাই অবশিষ্ট পরীক্ষাগুলো বাতিল করতে হবে। একপর্যায়ে আন্দোলনের চাপের মুখে স্থগিত পরীক্ষাগুলো বাতিল করা হয়।

0 coment rios: